কপিরাইটিং কি, কপিরাইটিং এ স্ক্রিনশটস, গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার এবং Plagiarism চেকার এর ব্যবহার

কপিরাইট এবং কপিরাইটিং একবিষয় নয়। একদিকে কপিরাইট বলত একটি বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তির মালিকের সতন্ত্র অধিকারক বোঝায়, আর কপিরাইটিং বলতে বিপননের ক্ষেত্রে লিখন কাজ বা পেশাকে বোঝায়। ডিজিটাল মার্কেটিং জগতে বিভিন্নভাবেই কপিরাইটিং এর ব্যবহার হয়ে আসছে। যেমন-সোসাল মিডিয়া, ই-মেইল, এসইও, ব্লগ, ওয়েবসাইট ইত্যাদির প্রতিটিই একএক ধরণের কপিরাইটিং। 
কপিরাইটিং কি, কপিরাইটিং এ স্ক্রিনশটস, গ্রামাটিক্যাল এরর চেকার এবং Plagiarism চেকার এর ব্যবহার
বর্তমানে বাংলাদেশে বাংলা ভাষায় কপিরাইটিং এর প্রচলন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলা ভাষাতে বাঙ্গালী ভোক্তাদের কাছে সাবলীল ও সুন্দরভাবেই যেকোন বিষয় সম্পর্কে উপস্থাপন অনেক সহজতর। তবে বাংলা কপিরাইটিং এর ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিষয় যেমন- গ্রামাটিকাল এরর চেক, স্ক্রিনশটস নেবার পদ্ধতি, পোস্ট এর Plagiarism ইত্যাদি ক্ষেত্রে অনেকসময়ই কপিরাইটাররা বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে পড়েন। 

এই পোষ্টে মূলত এসব বিষয় সম্পর্কেই বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করা হয়েছে। 

কপিরাইটিং কি 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর জগতে কপিরাইটিং হল বিজ্ঞাপন বা অন্যান্য বিভিন্ন ধরণের বিপণনের উদ্দেশ্যে পাঠ্য লেখার কাজ বা পেশা। বর্তমানে আমাদের চারপাশেই কপিরাইটিং এর ব্যবহার ছড়িয়ে আছে। আপনি যদি শুধু আপনার মেলবক্সে খোঁজ করা শুরু করেন তবে আপনি কপিরাইটিং এর কিছু সুস্পষ্ট উদাহরণ পাবেন। 

স্থানীয় রেস্তোরাঁর প্রচার, ক্যাটালগ, দাতব্য সংস্থা থেকে তহবিল সংগ্রহের চিঠি বা বিভিন্ন পণ্য এবং পরিষেবার জন্য বিক্রয় চিঠি সব কপিরাইটিং এর একটি রূপ। কিন্তু কপিরাইটিং এর জগৎ মুদ্রিত উপকরণের বাইরেও প্রসারিত। 

আপনি অনলাইনে যা পড়েন তার বেশিরভাগই কপিরাইটিং, যার মধ্যে বেশিরভাগই ওয়েবপেজ, আপনি সাইন আপ করার জন্য যেকোন বিনামূল্যের রিপোর্ট এবং সাইন আপ করার পরে আপনি যে ইমেলগুলি পান তাও এই কপিরাইটিং এর অন্তর্ভুক্ত। 

কন্টেন্ট রাইটিং এবং কপিরাইটিং এর মধ্যে পার্থক্য 

কন্টেন্ট রাইটিং এবং কপিরাইটিং ঘিরে প্রায়শই বিভ্রান্তি থাকে এবং অনেকে এই দুইটিকে একই বিভাগে নিয়ে আসে। তবুও, এটি লক্ষ করা অপরিহার্য যে দুটির মধ্যে স্বতন্ত্র পার্থক্য বিদ্যমান। কন্টেন্ট লেখার উদ্দেশ্য হল আপনার লক্ষ্য দর্শকদের জানানো, শিক্ষিত করা বা বিনোদন দেওয়া। এটি হল ধীর পদ্ধতি, আপনার লক্ষ্য শ্রোতাদের আস্থা অর্জন করা যাতে তারা আরও বেশি কিছুর জন্য ফিরে আসে। 

বিপরীতে, যদিও কপিরাইটিং তথ্যপূর্ণ, শিক্ষামূলক এবং বিনোদনমূলক, তবে এর প্রকৃত উদ্দেশ্য হল একটি প্ররোচনামূলক এবং প্রচারমূলক ব্যবস্থা হিসাবে কাজ করে। কপিরাইটিংয়ের আবেদন আলাদা হয়। এটি পাঠকদের একটি লিঙ্কে ক্লিক করতে, একটি বিনামূল্যের ট্রায়াল গ্রহণ করতে, দান করতে, কেনাকাটা করতে বা একটি ফোন কল বা পরামর্শের সময়সূচী করতে প্ররোচিত করে৷ 

কপিরাইটিং এ যে যে বৈশিষ্ট থাকতে হবে 

প্রথমত কাপিরাইটিংটি অবশ্যই অনেক আকর্ষনীয় হতে হবে, যেন তা সহজেই ভোক্তার মনোযোগ কেড়ে নিতে পারে। 
দ্বিতীয়ত কপিরাইটিং এ অবশ্যই ভোক্তার কাছে অঙ্গিকারবদ্ধ হতে হবে। অর্থাৎ যে পণ্যের কপিরাইটিং করা হচ্ছে সেই পণ্যের কাজের নিশ্চয়তা অবশ্যই কপিরাইটিং এ থাকতে হবে। 
তৃতীয়ত অঙ্গিকারবদ্ধতার প্রয়োগ নিশ্চিত করা। অর্থাৎ পণ্যটির যে সেবা সম্পর্কে অঙ্গিকার করা হয়েছে তা নিশ্চিত করা। 
একজন কপিরাইটার এর সাধারণত লিখতে বসার আগে একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকে। একবার একটি প্রকল্পের ওভারভিউ পেয়ে গেলে, পরবর্তী পদক্ষেপটি হল সমস্ত সম্ভাব্য উৎসগুলি নিয়ে গবেষণা করা এবং এতে অন্তর্ভুক্ত থাকতে পারে-
  • পণ্য বা পরিষেবার সাথে সম্পর্কিত তথ্য খোঁজা অন্তর্ভুক্ত করার জন্য আকর্ষণীয় এবং অনন্য বিবরণ সনাক্ত করা 
  • প্রতিষ্ঠানের উৎপত্তি বা গ্রাহকের অভিজ্ঞতা থেকে অতীত বা বর্তমানের কোনো গল্প খুঁজে বের করা
  • গ্রাহকদের অবাক করার জন্য একটি ভিন্ন কোন পদক্ষেপ খুঁজে বের করা 
প্রথম দিকে একজন কপিরাইটার বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করেন। যেমন- 
  • ভোক্তারা বর্তমানে অনলাইন ফোরাম, গ্রুপ কাস্টমার রিভিউ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে কি বিষয়ে কথা বলছে? 
  • কোন কিওয়ার্ডটি সবচেয়ে বেশি প্রাসঙ্গিক? 
  • এই সম্পর্কিত কোন সাক্ষাতকার বা কন্টেন্ট আছে কি? 
গবেষনাটি সংকলিত হয়ে গেলে পরবর্তি পদক্ষেপ হল লিখা এবং এডিট করা, যতক্ষন না পর্যন্ত এটি যথেষ্ট সংক্ষিপ্ত এবং সাবলিল হয় এবং প্ররোচনার উদ্দেশ্য পূরণ করে। 

স্ক্রিনশটস টেকনিক

আর্টিকেল বা পোস্ট রাইটিং এর ক্ষেত্রে অনেক সময়ই তা টিউটোরিয়াল বা দিকনির্দেশনামূলক হয়ে থাকে। অর্থাৎ প্রতি ধাপে ধাপে কাজগুলো বর্ণনা করা হয়ে থাকে। এরকম পোষ্ট বা আর্টিকেল লিখার ক্ষেত্রে স্ক্রিনশট ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরী। এই স্ক্রিনসট নেওয়ার ক্ষেত্রে কিছু নিয়মকানুন এবং পদ্ধতি আছ। এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হল। 

একটি স্ক্রিনশট কতটুকু অংশজুড়ে নিতে হবে 

পোষ্টে স্ক্রিনশট দেখানর জন্য পুরো স্ক্রিন এর ছবি না নিয়ে, যে অংশুটুকু দেখানোর প্রয়োজন শুধুমাত্র সেই অংশ রেখে বাকি অংশ বাদ দিয়ে দিতে হবে। 

যেমন গুগোল এ কোন একটি বিষয় সার্চ দেওয়ার স্ক্রিনশট নিতে হলে, এমনভাবে স্ক্রিনসট নিতে হবে যেন বোঝা যায় যে এটা গুগোল এর সার্চ পেইজ এবং সেই সার্চ অপশন এর অংশটুকুও এই স্ক্রিনসট এ থাকতে হবে। পুরো ব্রাউজার এর স্ক্রিনশট নেওয়ার বা শুধুমাত্র নির্ধারিত অপশনটির স্ক্রিনশট নেওয়ার প্রয়োজন নেই।

ফোন থেকে স্ক্রিনশট নেওয়ার পদ্ধতি 

ফোন থেকে স্ক্রিনশট নেওয়ার ক্ষেত্রে বিভিন্ন ডিভাইস এ বিভিন্ন রকম টেকনিক আছে। তাই আপনি কোন ডিভাইস ব্যবহার করবেন তার উপর নির্ভর করছে স্ক্রিনশট কিভাবে নিবেন। 
কিছু কিছু ডিভাইস আছে যেগুলোতে ভলিউম আপ এবং ভলিউম ডাউন বাটন একসাথে চাপ দিলেই সাধারণত বিভন্ন ডিভাইসে স্ক্রিনসট নেওয়া যায়। 
আবার কিছু কিছু ডিভাইসে ভলিউম আপ বাটন এবং পাওয়ার বাটন একসাথে চাপ দিলেই স্ক্রিনসট নেওয়া যায়। 
আবার কিছু কিছু ফোনে তিনটা আগুল একসাথে দিয়ে ফোনের স্ক্রিন এ উপর থেকে নিচের দিকে চাপ দিলে স্ক্রিনসট নেওয়া যায়। 

কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার পদ্ধতি 

কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। এর মধ্যে সহজ যে পদ্ধতি তা হল- Snipping Toll ব্যবহার করে স্ক্রিনশট নেওয়ার পদ্ধতি। 

স্ক্রিনশট নেবার পদ্ধতি 

যে পেজের স্ক্রিনশট নিতে হবে সেই পেজটি ডিসপ্লের উপর রাখতে হবে। 
ডেক্সটপের স্টার্টমেনুতে ক্লিক করতে হবে। সার্চবাটনে "Snipping Toll" লিখে সার্চ করতে হবে। "Snipping Toll" এর উপর ক্লিক করত হবে। 
স্ক্রিনশট

এরপর "Snipping Toll" এর উপর "New Snip" বাটনে ক্লিক করতে হবে। 

এরপর যতটুকু অংশ নিব ততটুকু অংশ সিলেক্ট করতে হবে। সিলেক্ট হয়ে গেলে আলাদা একটি ডিসপ্লেতে সিলেক্টেড অংশটি দেখা যাবে। সেই ডিসপ্লের উপর "Save Snip" বাটনে ক্লিক করলে, আপনার পছন্দমত জায়গায় স্ক্রিনসটটি সেভ করতে হবে। 
স্ক্রিনশট

ফাইলটি PNG, GIF, JPEG এবং single file HTML ফরমেটে সেভ করা যাবে। 

স্ক্রিনশট এডিট করার পদ্ধতি 

যে স্ক্রিনশটটি নেওয়া হয়েছে সেটি অনেক সময় ক্রপ করতে হয়ে, কিছু কিছু জায়গা মার্ক করে দিতে হয়, আবার অনেকসময় কিছু বিষয় লিখার ও প্রয়োজন হয়। এক্ষেত্রে আমরা ফটোসপ দিয়ে কাজগুলো করতে পারি। চলুন দেখে নেওয়া যাক কিভাবে আমরা ফটোসপ দিয়ে ক্রপিং, মার্কিং এবং টেক্সিং করতে পারি- 
প্রথমে ফটোসপ এ স্ক্রিনশট নেওয়া ফাইলটি ফাইলটি ওপেন করব। ক্রপ করার ক্ষেত্রে ক্রপ টুল (Crop Tool) এ ক্লিক করব। কিবোর্ড এর C প্রেস করলেও এই ক্রপ টুলটি একটিভ হবে। এরপর সিলেক্টেড এরিয়াতে রাইট মাউস ক্লিক করে clear ratio করে নিতে হবে। 
স্ক্রিনশট ক্রপিং
এরপর যতটুকু অংশ ক্রপ করার দরকার ততটুকু অংশ ক্রপ করে নিয়ে ইন্টার চাপ দিতে হবে এবং নির্ধারিত জায়গায় পছন্দমত ফরমেটে সেভ করতে হবে। 
যদি স্ক্রিনশটটির মধ্যে কিছু লিখার দরকার হয়ে তবে টাইপ টুল ব্যবহার করব। কিবোর্ড এর T প্রেস করলেও টাইপ টুল একটিভ হয়ে যায়। 
কোন কিছু মার্কিং করতে হলে ফটোসপ এর ব্রাশ টুল ব্যবহার করে তা করতে হবে। কিবোর্ড এর B প্রেস করলেও ব্রাশ টুল একটিভ হয়ে যায়। 
স্ক্রিনশট টেক্সিং

গ্রামার বা ব্যকরনগত ভুল সংশোধন 

লিখালিখি করার সময় গ্রামার বা ব্যকরনগত কিছু ভুল প্রায় সময়ই হয়ে থাকে। এগুলো সংশোধন করা অবশ্যই জরুরী। আমরা যে ব্রাউজারগুলো ব্যবহার করি সেগুলো বেশিরভাগ ক্ষত্রেই বাংলার থেকে ইংরেজি ভাল সাপোর্ট করে। যারফলে ইংরেজী গ্রামার বা ব্যকরনগত ভুলগুলো ব্রাউজার ইন্টারফেসেই করা সম্ভব হয়। 

কিন্তু বাংলার গ্রামার বা ব্যকরনগত ভুল সংশোধন এর ক্ষেত্রে ডিফল্ট ব্রাউজার ইন্টারফেস দিয়ে চেক করা সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে আলাদাভাবে এক্সটেনশন বা সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে। বাংলা লিখার ক্ষেত্রে কিভাবে আমরা গ্রামার বা ব্যকরনগত ভুল সংশোধন করতে পারি তারই বিস্তারিত আলোচনা করা হল। 

Avro Spell Checker ব্যবহার করে বাংলা গ্রামার বা ব্যকরনগত ভুল সংশোধন 

কম্পিউটার এর সার্চ এ গিয়ে Avro Spell Checker লিখে সার্চ করে Avro Spell Checker ওপেন করতে হবে। 
Avro Spell Checker
Avro Spell Checker ডিসপ্লেতে যে লাইন বা প্যারা টি আমরা চেক করতে চাচ্ছি তা পেষ্ট করে Avro Spell Checker এর উপর Sell Check বাটনে ক্লিক করলে যে শব্দগুলো ভুল আছে তা একটি একটি করে ডিসপ্লেতে দেখাবে। ভুলের সাথে সাথে এর সঠিক ওয়ার্ডটিও দেখিয়ে দিবে। 
Avro Spell Checker
এখন এখানে সংশোধনের ক্ষেত্রে দুইটি ওপশন দেখাবে- Change once and Change all. Change once এ ক্লিক করলে একটি ওয়ার্ড ই সংশোধন করবে। 
Avro Spell Checker
আর Change all এ ক্লিক করলে যতগুলো একই রকম ভুল আছে সবগুলোই সংশোধন করবে।

Plagiarism কি 

Plagiarism এর অর্থ হল চুরি করা। অন্যভাবে বলতে গেলে, সঠিক কৃতিত্ব না দিয়ে অন্যের কাজ বা ধারণা ব্যবহার করা। আপনার লিখা Plagiarism হয়েছে কিনা কিভাবে বুঝবেন প্রথমে copyscape.com এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে যে পোস্ট এর লিখা চুরি হয়েছে সন্দেহ করছেন সেই পোস্ট এর লিংক এই ওয়েবসাইটের "seach for copies your page on the web" এ পেষ্ট করে Go ট্যাবে ক্লিক করতে হবে।
Plagiarism

ফলাফলে এ "No result found" দেখালে বুঝতে হবে উল্লেখিত পোস্ট এর কোন Plagiarism হয়নি। আর যদি অন্য কোন ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হলে, যেসব ওয়েবসাইটে ব্যবহার করা হয়েছে সেইসব ওয়েবসাইটের নাম এবং কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয়েছে তার বিস্তারিত দেখা যাবে। 

তবে এ ক্ষেত্রে যদি copyscape.com ওয়েবসাইটে পেমেন্ট করে প্রিমিয়াম ভার্সন ব্যবহার করা যায় তবে আরও ভাল ফলাফল আশা করা যায়। ফ্রি ভার্সনে তেমন ভাল ফলাফল আশা করা যাবেনা। এছাড়াও ম্যানুয়াল ভাবে পোষ্টের অংশবিশেষ বা পুরো পোস্ট, গুগোল এ সার্চ দিয়েও দেখা যায় কেউ চুরি করেছে কিনা। 

গুগোলে সার্চ করার পর যে যে অংশ মিলে যাবে সেই সেই অংশ গুগোল মার্ক হয়ে থাকবে। 

মন্তব্য 

আশা করি উপরের কপিরাইট সম্পর্কিত বর্ণনাগুলি আপনাদের ভাল লেগেছে। তবে এই সম্পর্কিত কোন প্রশ্ন থাকলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে দ্বিধা করবেন না। 

ধন্যবাদ।
"সামরিন ইনফো" 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সামরিন ইনফো এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url