মহররম মাসের ঘটনা, মহররম মাসের ফজিলত ও আমল
"মহররম মাসের ঘটনা, মহররম মাসের ফজিলত ও আমল" পোস্টে মূলত মহররম মাসের ঘটনা এবং মুসলমানদের জন্য এই মাসের ফজিলত নিয়েই আলোচনা করা হয়েছে।
চলুন যেনে নেওয়া যাক মহররম মাসের ঘটনা, মহররম মাসের ফজিলত ও আমল সম্পর্কে বিস্তারিত।
ভূমিকা
মহররম (Muharram) হল ইসলামিক ক্যালেন্ডারের প্রথম মাস এবং এটি মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মহররম ইসলামিক সংস্কৃতির দুটি প্রধান ধারা, শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের জন্য গভীর ও গুরুত্বপূর্ণ। এই মাসটি প্রথমত কারবালার ঘটনায় উদ্ভূত হয়, যা ইসলামিক ইতিহাসে একটি মর্মান্তিক ঘটনা।
আবার মহররম মাস ইসলামের চারটি পবিত্র মাসের (আশহুরুল হুরুম) একটি এবং এর বিশেষ ফজিলত ও আমল রয়েছে। এই মহররম মাসে আল্লাহ তাআলা বিশেষভাবে বরকত ও রহমত প্রদান করেন।
মহররম
মহররম (Muharram) হল ইসলামিক ক্যালেন্ডারের প্রথম মাস এবং এটি মুসলিমদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়। এটি শিয়া ও সুন্নি এই দুই ধারার মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন।
শিয়া মুসলিমদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এ মাসের ১০ তারিখে আশুরা দিবস পালন করা হয়, যা হুসেইন ইবনে আলী এবং তার অনুসারীদের কারবালার যুদ্ধে শাহাদত বরণ স্মরণ করে। এই দিনটি শোকের দিন হিসেবে পালন করা হয়।
সুন্নি মুসলিমদের জন্যও এই দিনটি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আল্লাহ তা'আলা এই দিনে নবী মুসা (আ.) এবং তার অনুসারীদেরকে ফেরাউনের অত্যাচার থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। নবী নূহ (আঃ) এর কিসতি (নৌকা) জুদি পর্বতে স্থিতি পায়। মহররম মাস ইসলামের নতুন বছরের সূচনা করে।
ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) হিজরি ক্যালেন্ডারের প্রবর্তন করেন, যা মহররম মাস দিয়ে শুরু হয়। এছাড়াও আরও অনেক ঘটনা আছে যা মুসলমানদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই সুন্নি মুসলিমরা এই দিনে রোজা রাখেন।
মহররম মাসের ফজিলত ও আমল
মহররম মাসের ফজিলত
মহররম মাস ইসলামের অন্যতম পবিত্র মাস এবং এর বিশেষ ফজিলত রয়েছে। ইসলামিক ক্যালেন্ডারের প্রথম মাস হিসেবে মহররম মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে মহররম মাসের কিছু প্রধান ফজিলত উল্লেখ করা হলো:
আশহুরুল হুরুম (পবিত্র মাস)
মহররম ইসলামিক ক্যালেন্ডারের চারটি পবিত্র মাসের একটি, যাকে "আশহুরুল হুরুম" বলা হয়। আল্লাহ তাআলা কুরআনে এই মাসগুলিকে বিশেষভাবে সম্মানিত করেছেন। এই মাসগুলিতে যুদ্ধ-বিগ্রহ থেকে বিরত থাকা হয় এবং পাপ কাজ পরিহার করা হয়।
আল্লাহর মাস
হাদিসে মহররম মাসকে "আল্লাহর মাস" হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। হজরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন: "রমজানের পর সর্বোত্তম রোজা হচ্ছে আল্লাহর মাস মহররমের রোজা।" (মুসলিম)
আশুরার দিন
মহররম মাসের ১০ তারিখ, যাকে আশুরা বলা হয়, বিশেষ ফজিলতপূর্ণ। এই দিনে আল্লাহ তাআলা অনেক নবীকে বিভিন্ন বিপদ থেকে রক্ষা করেছেন। হাদিসে এসেছে, হযরত আবু কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন: "আশুরার রোজা রাখার দ্বারা আমি আশা করি আল্লাহ তাআলা আগের বছরের (ছোট) গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন।" (মুসলিম)
তওবা ও ইস্তিগফার
মহররম মাসে বিশেষভাবে তওবা ও ইস্তিগফার করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। এই মাসে বেশি বেশি নফল ইবাদত এবং দান-সদকা করার মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়।
শহীদদের স্মরণ
মহররম মাসে কারবালার মর্মান্তিক ঘটনার স্মরণ হয়, যেখানে হুসেইন ইবনে আলী (রাঃ) এবং তার অনুসারীরা শহীদ হয়েছিলেন। শিয়া মুসলিমরা বিশেষভাবে এই ঘটনাকে স্মরণ করে শোক পালন করেন।
আশুরার রোজা
সুন্নি মুসলিমরা আশুরার দিন রোজা রাখেন এবং এই রোজা রাখার মাধ্যমে আগের বছরের গুনাহ মাফ হওয়ার আশা করেন। আশুরার সাথে আরো একদিন রোজা রাখার সুন্নত রয়েছে, যা ৯ ও ১০ মহররম অথবা ১০ ও ১১ মহররম হতে পারে।
মহররম মাসের আমল
রোজা রাখা
আশুরার দিন রোজা রাখা সুন্নত এবং এতে অনেক ফজিলত রয়েছে। আশুরার রোজা রাখা হলে আগের বছরের ছোট ছোট গুনাহ ক্ষমা করা হয়।
৯ ও ১০ মহররম অথবা ১০ ও ১১ মহররম রোজা রাখা সুন্নত হিসেবে গণ্য করা হয়।
নফল ইবাদত
মহররম মাসে নফল নামাজ, কুরআন তিলাওয়াত, দান-সদকা এবং অন্যান্য ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভের চেষ্টা করা উচিত।
শোক পালন
শিয়া মুসলমানরা কারবালার শহীদদের স্মরণে মহররম মাসে শোক পালন করেন। তারা মজলিস, মাতম এবং শোকের মিছিল আয়োজন করেন।
তওবা ও ইস্তিগফার
এই মাসে অতীতের ভুল-ত্রুটি থেকে তওবা করা এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
হাদিস
- আশুরার রোজা - হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন: "রমজানের পর সর্বোত্তম রোজা হচ্ছে আল্লাহর মাস মহররমের রোজা।" (মুসলিম)
- আশুরার ফজিলত - হযরত আবু কাতাদাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন: "আশুরার রোজা রাখার দ্বারা আমি আশা করি আল্লাহ তাআলা আগের বছরের (ছোট) গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন।" (মুসলিম)
মহররম মাসের রোজা কয়টি
মহররম মাসে রোজার ফজিলত অনেক বেশি, বিশেষত আশুরার (১০ মহররম) রোজা। তবে আশুরার রোজার সাথে সাথে কিছু অন্যান্য সুন্নত রোজাও রয়েছে। নিচে মহররম মাসের রোজা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো:
আশুরার রোজা
আশুরার (১০ মহররম) রোজার বিশেষ ফজিলত রয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন:
"আশুরার রোজা রাখার দ্বারা আমি আশা করি আল্লাহ তাআলা আগের বছরের (ছোট) গুনাহ ক্ষমা করে দিবেন।" (মুসলিম)
আশুরার রোজার সাথে অন্য রোজা
আশুরার রোজার সাথে অতিরিক্ত একদিন রোজা রাখার সুন্নত রয়েছে। এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন:
"তোমরা আশুরার দিনে রোজা রাখো এবং এর আগে অথবা পরে একদিন রোজা রাখো।" (ইবনে মাজাহ)
কিভাবে রোজা রাখা হয়
৯ এবং ১০ মহররম (তাসু'আ এবং আশুরা)
১০ এবং ১১ মহররম (আশুরা এবং পরের দিন)
নফল রোজা
মহররম মাসে বেশি বেশি নফল রোজা রাখাও ফজিলতপূর্ণ। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন:
"রমজানের পর সর্বোত্তম রোজা হচ্ছে আল্লাহর মাস মহররমের রোজা।" (মুসলিম)
মহররম মাসের ঘটনা
১০ই মহররমের ইতিহাস
মহররম মাসে ইসলামের ইতিহাসে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে, যা মুসলিমদের জন্য বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ। নিম্নে মহররম মাসের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা উল্লেখ করা হলো:
কারবালার যুদ্ধ (৬৮০ খ্রিস্টাব্দ)
কারবালার যুদ্ধ: মহররম মাসের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ঘটনা হলো কারবালার যুদ্ধ। ১০ মহররম (আশুরা) ৬৮০ খ্রিস্টাব্দে (৬১ হিজরি) ইমাম হুসাইন ইবনে আলী এবং তার ৭২ জন অনুসারী ইয়াজিদের সৈন্যদের হাতে শহীদ হন। এই ঘটনাটি ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্র্যাজেডি এবং শিয়া মুসলমানদের জন্য গভীর শোকের দিন।
অন্যান্য ঐতিহাসিক ঘটনা
- নবী মুসা (আঃ) এর মুক্তি- ইসলামী ঐতিহ্য অনুযায়ী, ১০ মহররম তারিখে নবী মুসা (আঃ) এবং তার অনুসারীরা ফেরাউনের অত্যাচার থেকে মুক্তি পান। আল্লাহ তাআলা মুসা (আঃ) কে সমুদ্র পার করে দেন এবং ফেরাউন ও তার বাহিনী সমুদ্রে ডুবে যায়।
- নবী নূহ (আঃ) এর কিস্তির স্থিতি- কিছু বর্ণনা অনুসারে, ১০ মহররম তারিখে নবী নূহ (আঃ) এর কিসতি (নৌকা) জুদি পর্বতে স্থিতি পায়।
- নবী ইউনুস (আঃ) এর মুক্তি- আবার কিছু বর্ণনায় উল্লেখ আছে, নবী ইউনুস (আঃ) ১০ মহররম তারিখে মাছের পেট থেকে মুক্তি পান।
- ইসলামিক ক্যালেন্ডারের সূচনা- মহররম মাস ইসলামের নতুন বছরের সূচনা করে। ইসলামের দ্বিতীয় খলিফা উমর ইবনে খাত্তাব (রাঃ) হিজরি ক্যালেন্ডারের প্রবর্তন করেন, যা মহররম মাস দিয়ে শুরু হয়।
প্রাথমিক ইসলামী ঘটনা
- কাবা শরীফ পুনর্গঠন- মহররম মাসে কাবা শরীফ পুনর্গঠনের কাজ সম্পন্ন হয়েছিল। এটি ইসলামের ইতিহাসে একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।
১১ মহররম কি হয়েছিল
ইসলামের ইতিহাসে ১১ মহররমের উল্লেখযোগ্য ঘটনা হল কারবালার যুদ্ধের পরবর্তী ঘটনা। মূলত, ১০ মহররমের পরদিন বা ১১ মহররমের ঘটনা কারবালার ঘটনার সাথে গভীরভাবে সম্পর্কিত। নিচে ১১ মহররমের সাথে সম্পর্কিত কিছু উল্লেখযোগ্য বিষয় তুলে ধরা হলো:
কারবালার পরবর্তী দিন
১০ মহররম তারিখে ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং তার সঙ্গীদের নির্মমভাবে হত্যার পর, ১১ মহররম তারিখে ইয়াজিদের বাহিনী কারবালার প্রান্তরে তাদের লাশ ফেলে রেখে চলে যায়।
কারবালার শহীদদের দাফন
১১ মহররম তারিখে ইমাম হুসাইনের পরিবার ও বেঁচে থাকা সদস্যরা কারবালার প্রান্তরে শহীদদের লাশ দাফনের প্রস্তুতি নেন। ইমাম জয়নুল আবেদিন (আল-সাজ্জাদ) এবং অন্যান্যরা ইমাম হুসাইন (রাঃ) সহ শহীদদের লাশ দাফন করেন।
কুফার বন্দীত্ব
ইমাম হুসাইনের পরিবারের মহিলা ও শিশুদের ইয়াজিদের বাহিনী বন্দী করে কুফার পথে নিয়ে যায়। এই বন্দীত্বের যাত্রা ছিল অত্যন্ত কষ্টকর এবং এটি শিয়া মুসলিমদের জন্য এক গভীর শোকের ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয়।
আশুরা আর মহরম কি এক?
আশুরা এবং মহররম শব্দ দুটি কখনও কখনও একই সময়ের সাথে সম্পর্কিত হলেও তারা এক নয় এবং তাদের মধ্যে কিছু পার্থক্য রয়েছে। এখানে তাদের পার্থক্য এবং সম্পর্ক ব্যাখ্যা করা হলো:
মহররম
- মাস- মহররম ইসলামী ক্যালেন্ডারের প্রথম মাস। এটি পুরো একটি মাসকে নির্দেশ করে এবং এটি চারটি পবিত্র মাসের একটি হিসেবে গণ্য হয়।
- ফজিলত- এই মাসে অনেক পুণ্য কাজ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, বিশেষত রোজা রাখা এবং অন্যান্য ইবাদত করার জন্য।
আশুরা
- দিন- আশুরা হল মহররম মাসের ১০ম দিন। এটি একটি নির্দিষ্ট দিনকে নির্দেশ করে এবং এই দিনে বিশেষ কিছু ঘটনা ঘটেছে।
- ঘটনা- আশুরার দিনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটেছে, বিশেষত কারবালার যুদ্ধ যেখানে ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং তার সঙ্গীরা শহীদ হয়েছিলেন। এছাড়া, ইসলামিক ইতিহাসে বিশ্বাস করা হয় যে এই দিনে নবী মুসা (আ.) তার অনুসারীদের নিয়ে ফেরাউনের অত্যাচার থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন।
- রোজা- আশুরার দিনে রোজা রাখার বিশেষ ফজিলত রয়েছে। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, আশুরার রোজা আগের বছরের পাপ ক্ষমা করে।
আশুরা আর মহরম এর সম্পর্ক
মহররম মাসের অংশ: আশুরা দিনটি মহররম মাসের ১০ম দিন হওয়ায় এটি মহররম মাসের অংশ। মহররম মাসের পবিত্রতা এবং আশুরার দিনের গুরুত্ব একে অপরের সাথে সম্পর্কিত।
মহরম শিয়া না সুন্নি?
মহররম মাস মুসলমানদের উভয় সম্প্রদায়, শিয়া এবং সুন্নি, উভয়ের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ এবং পবিত্র মাস। তবে, মহররম মাসের কিছু ঘটনা এবং তাদের স্মরণ করার পদ্ধতি উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে ভিন্নতা থাকতে পারে।
সুন্নি মুসলমানদের জন্য মহররম
- আশুরার রোজা- সুন্নি মুসলমানরা ১০ মহররম তারিখে আশুরার রোজা রাখেন। এই রোজা রাখার ফজিলত সম্পর্কে হাদিসে উল্লেখ রয়েছে, যেমন নবী মুসা (আঃ) এবং তার অনুসারীদের ফেরাউনের অত্যাচার থেকে মুক্তির স্মরণে।
- ইবাদত- সুন্নি মুসলমানরা মহররম মাসে নফল রোজা, দোয়া, এবং অন্যান্য ইবাদত করেন। তারা এই মাসের গুরুত্ব উপলব্ধি করে আল্লাহর নৈকট্য লাভের চেষ্টা করেন।
শিয়া মুসলমানদের জন্য মহররম
- কারবালা এবং আশুরা- শিয়া মুসলমানদের জন্য মহররম মাস বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ এ মাসের ১০ তারিখে (আশুরার দিন) কারবালার যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধে ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং তার অনুসারীরা ইয়াজিদের বাহিনীর হাতে শহীদ হয়েছিলেন।
- মাতম ও শোক পালন- শিয়া মুসলমানরা মহররম মাস জুড়ে এবং বিশেষত আশুরার দিন শোক পালন করেন। তারা মাতম, মজলিস এবং অন্যান্য শোকের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইমাম হুসাইন (রাঃ) এবং কারবালার শহীদদের স্মরণ করেন।
মন্তব্য
"মহররম মাসের ঘটনা, মহররম মাসের ফজিলত ও আমল" পোস্ট সম্পর্কিত মন্তব্যের জন্য নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করতে পারেন।
ধন্যবাদ
সামরিন ইনফো।
সামরিন ইনফো এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url